শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে নদীর বুকে বোরো ধান লাগিয়ে লাভবান কৃষক
AUTHOR: Primenews24bd Desk
POSTED: Monday 11th February 2019at 8:06 am
FILED AS: জেলা সংবাদ
71 Views
ফারুক হোসেন( শেরপুর) প্রতিনিধি : শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়ন দিয়ে বয়ে চলেছে পাহাড়ী কন্যা চেল্লাখালী নদী। এখন শীতকাল শুকনো মৌসুম। চেল্লাখালী নদীর বুকে জেগে ওঠেছে চর।
আর বর্ষাকালে প্রবল বেগে প্রবাহিত হয় পাহাড়ী ঢল। এ নদীর পানি দিয়ে ও সাবমার্সেবল পাম্পের সাহায্যে পুরোদমে এলাকার কৃষকেরা বোরো ধান রোপানের কাজ করছে মাঠে। তাইতো নদী আর ধানের ক্ষেত বলে কোন কথা নেই। নদীরবুকে জেগে ওঠা চরে আন্ধারুপাড়া গ্রামের কৃষকেরা বোরো ধান আবাদ করেছেন।
এরইমধ্যে অনেক জমির রোপিত ধানের চারা সবুজ হতে শুরু করেছে। স্বল্প পরিমানে আবাদ হলেও এই নদী থেকে উৎপাদিত ধান তাদের পরিবারের জন্য সহায়তা হবে জানান কৃষক আব্দুল মালেক।
স্থানীয় কৃষক হাসেম আলী বলন, এই নদীর চরের ধানক্ষেতে পলিমাটি পড়ার কারনে তেমন সার বিষ প্রয়োগ করতে হয় না। ফলনও বেশ ভাল হয়। পাশাপাশি এ নদী থেকে চলছে লাল বালু উত্তোলন। সে কারনে পর্যাপ্ত পানি প্রবাহ নেই। তবু দুর থেকে দেখা যায় সবুজের সমারোহ।
যেখানেই পানি সেখানেই আবাদের হাতছানি। সীমান্ত জনপদের মানুষ পাহাড়ী এই নদীতে বিদ্যুত চালিত মর্টারের সাহায্যে (সেচযন্ত্র) তারা বোরো ক্ষেতে সেচ দিচ্ছে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে একখন্ড জমিও যেন অনাবাদি থাকে। বর্তমানে নদীর পানি শুকিয়ে গেছে। তারপরেও যেটুকু পানির প্রবাহ আছে ওইটুকুকেই পুজি করেই এই নদীর বুকে চাষাবাদ করেছে তীরবর্তী গ্রাম ও এলাকার কৃষকেরা।
খরস্রোতা এই নদীটি ভারত থেকে নেমে এসেছে। এর আধা কিলোমিটার দুরেই ভারত সীমান্ত। সীমান্ত এলাকার কৃষকের জন্য এই চেল্লাখালী নদী যেন বিধাতার এক আর্শিবাদ স্বরুপ।
আর বর্ষাকালে প্রবল বেগে প্রবাহিত হয় পাহাড়ী ঢল। এ নদীর পানি দিয়ে ও সাবমার্সেবল পাম্পের সাহায্যে পুরোদমে এলাকার কৃষকেরা বোরো ধান রোপানের কাজ করছে মাঠে। তাইতো নদী আর ধানের ক্ষেত বলে কোন কথা নেই। নদীরবুকে জেগে ওঠা চরে আন্ধারুপাড়া গ্রামের কৃষকেরা বোরো ধান আবাদ করেছেন।
এরইমধ্যে অনেক জমির রোপিত ধানের চারা সবুজ হতে শুরু করেছে। স্বল্প পরিমানে আবাদ হলেও এই নদী থেকে উৎপাদিত ধান তাদের পরিবারের জন্য সহায়তা হবে জানান কৃষক আব্দুল মালেক।
স্থানীয় কৃষক হাসেম আলী বলন, এই নদীর চরের ধানক্ষেতে পলিমাটি পড়ার কারনে তেমন সার বিষ প্রয়োগ করতে হয় না। ফলনও বেশ ভাল হয়। পাশাপাশি এ নদী থেকে চলছে লাল বালু উত্তোলন। সে কারনে পর্যাপ্ত পানি প্রবাহ নেই। তবু দুর থেকে দেখা যায় সবুজের সমারোহ।
যেখানেই পানি সেখানেই আবাদের হাতছানি। সীমান্ত জনপদের মানুষ পাহাড়ী এই নদীতে বিদ্যুত চালিত মর্টারের সাহায্যে (সেচযন্ত্র) তারা বোরো ক্ষেতে সেচ দিচ্ছে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে একখন্ড জমিও যেন অনাবাদি থাকে। বর্তমানে নদীর পানি শুকিয়ে গেছে। তারপরেও যেটুকু পানির প্রবাহ আছে ওইটুকুকেই পুজি করেই এই নদীর বুকে চাষাবাদ করেছে তীরবর্তী গ্রাম ও এলাকার কৃষকেরা।
খরস্রোতা এই নদীটি ভারত থেকে নেমে এসেছে। এর আধা কিলোমিটার দুরেই ভারত সীমান্ত। সীমান্ত এলাকার কৃষকের জন্য এই চেল্লাখালী নদী যেন বিধাতার এক আর্শিবাদ স্বরুপ।
Attachments area