‘সরকার নারী ও শিশুদের মানবাধিকার রক্ষায় বিশেষভাবে জোর দিচ্ছে’
স্টাফ রিপোর্টার ঃ নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ‘বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। এ দেশের শতকরা ৪৫ ভাগ মানুষই শিশু। বর্তমান সরকার নারী ও শিশুদের মানবাধিকার রক্ষায় বিশেষভাবে জোর দিচ্ছে। বাংলাদেশে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কারণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশ এগিয়ে যায়নি। উল্টো যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা নানান সমস্যার সৃষ্টি করেছে।’
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সোমবার বিকেলে ‘কনসাল্টেশন অন সেকেন্ড সাইকেল ইউপিআর রিকমেন্ডেশন : স্ট্যাটাস অব ইম্পি�মেন্টেশন’ শীর্ষক কনফারেন্সের সমাপনীতে তিনি এ সব কথা বলেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দুইদিনব্যাপী এ কনফারেন্সের আয়োজন করে। মেহের আফরোজ বলেন, ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে নারী ও শিশুদের অধিকারে বাধা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তারপরও আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ধর্মের বিরুদ্ধে যাবে এমন কিছু আমরা করতে চাই না। প্রতিটি নারী ও শিশুর অধিকার নিশ্চিতের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে বিনামূল্যে বই সরবরাহের পর থেকে বিদ্যালয়গুলোতে এখন ছেলেদের থেকে মেয়েদের সংখ্যা অনেক বেশি।
নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বহুবছর ধরে রোহিঙ্গা রিফিউজিরা বাংলাদেশে বসবাস করছে। তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা করছে। কিন্তু এটি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জানে না। রোহিঙ্গাদের পরিবারে কতজন সন্তান রয়েছে সেটাই তারা জানে না। বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। তারপরও তাদের মানবাধিকার রক্ষা করছি।’ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ থেকে সকল ধরনের গার্মেন্টস পণ্য সারা বিশ্বে সরবরাহ করা হয়। ভাল ভাল দেশের গার্মেন্টস পণ্য সবই বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকরা তৈরি করে। কিন্তু বাইরের বায়াররা কি সঠিক মূল্য দিচ্ছে। বাংলাদেশের নারী শ্রমিকরা যে পণ্য বানাচ্ছে সেগুলোর উপযুক্ত মূল্য কি তারা পাচ্ছেন। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা রিফিউজি প্রসঙ্গে ড. মিজানুর রহমান বলেন, আমরা অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি, সুইডেন, ফ্রান্স, গ্রিস, পোল্যান্ড এর মত দরজা বন্ধ করে দেইনি। অনেকে বয়স্ক না হয়েও বয়স্ক ভাতা নেয়, প্রতিবন্ধি না হয়েও প্রতিবন্ধি ভাতা নেয়, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায়। আমরা জানি সমস্যা রয়েছে। এগুলো শনাক্ত করে সমাধান করতে হবে। যাতে নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য কাজী রিয়াজুল হক, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ফটস্চ, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রিসেল, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খোরশেদ আলম।
নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বহুবছর ধরে রোহিঙ্গা রিফিউজিরা বাংলাদেশে বসবাস করছে। তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা করছে। কিন্তু এটি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জানে না। রোহিঙ্গাদের পরিবারে কতজন সন্তান রয়েছে সেটাই তারা জানে না। বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড করছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। তারপরও তাদের মানবাধিকার রক্ষা করছি।’ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ থেকে সকল ধরনের গার্মেন্টস পণ্য সারা বিশ্বে সরবরাহ করা হয়। ভাল ভাল দেশের গার্মেন্টস পণ্য সবই বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকরা তৈরি করে। কিন্তু বাইরের বায়াররা কি সঠিক মূল্য দিচ্ছে। বাংলাদেশের নারী শ্রমিকরা যে পণ্য বানাচ্ছে সেগুলোর উপযুক্ত মূল্য কি তারা পাচ্ছেন। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা রিফিউজি প্রসঙ্গে ড. মিজানুর রহমান বলেন, আমরা অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি, সুইডেন, ফ্রান্স, গ্রিস, পোল্যান্ড এর মত দরজা বন্ধ করে দেইনি। অনেকে বয়স্ক না হয়েও বয়স্ক ভাতা নেয়, প্রতিবন্ধি না হয়েও প্রতিবন্ধি ভাতা নেয়, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায়। আমরা জানি সমস্যা রয়েছে। এগুলো শনাক্ত করে সমাধান করতে হবে। যাতে নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য কাজী রিয়াজুল হক, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ফটস্চ, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রিসেল, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খোরশেদ আলম।