আসছে সরকারী নির্দেশনা : ‘একদিনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ নয়’
AUTHOR: Primenews24bd Desk
POSTED: Tuesday 15th December 2015at 7:57 am
FILED AS: স্পেশাল নিউজ
18 Views
স্টাফ রিপোর্টার ঃ একদিনে মোবাইল ফোনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ করা যাবে না- এমন একটি নির্দেশনা শিগগিরই জারি করতে যাচ্ছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। এই নির্দেশনার ফলে কোনও গ্রাহক তার মোবাইল ফোনে একদিনে ৫০০ টাকার বেশি ব্যালেন্স রিচার্জ করতে পারবেন না।
অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) রোধে এই নিয়ম চালু করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এরই মধ্যে বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। গত সপ্তাহেই ফাইলটিতে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে তা বিটিআরসিতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান বিভাগটির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা। এখন নির্দেশনা জারির দায়িত্ব বিটিআরসির।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, রবিবার বিটিআরসিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ‘একদিনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ করা যাবে না’ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অবৈধ ভিওআইপি রোধে এটি করতে হচ্ছে। তিনি জানান, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। এখন বিটিআরসি ডিরেক্টিভ (নির্দেশনা) দেবে।
জানা যায়, গত ২১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযাগ বিভাগ পরিদর্শনে গেলে প্রস্তাবটি আসে। সে সময়ে বিষয়টি চূড়ান্ত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। প্রায় ২ মাস সময়ের মধ্যে নির্দেশনাটি চূড়ান্ত হতে যাচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্ট খাতের অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, প্রি-পেইড সংযোগের ক্ষেত্রে না হয় একদিনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ করা গেল না কিন্তু পোস্ট পেইডের বেলায় কী হবে? এতে তো মাস শেষে অনেক টাকার বিল দিতে হয়। সেই বিলের ওপরেও কি বিধি-নিষেধ আসবে, না কি দিনে ৫০০ টাকা করে বিল পরিশোধ করতে হবে। তারা আরও বলেছেন, ইন্টারেনেট সেবার ক্ষেত্রেও কি এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে? কারণ, অনেকেই তো প্রি-পেইড সিস্টেমে একসঙ্গে অনেক টাকার ডাটা (ইন্টারনেট) প্যাকেজ কেনেন। নির্দেশনা জারির আগে এসব বিষয় খোলাসা হওয়া দরকার বলে তারা মনে করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক একদিনে এক হাজার টাকা রিচার্জের সুযোগ দিতে যাচ্ছিল। অন্যদিকে বিটিআরসির একটি সূত্রে জানা গেছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি একদিনে মোবাইলে ২ হাজার টাকা রিচার্জের সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। মূলত, ৫০০ টাকার প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ায় বিটিআরসি আর ওই প্রস্তাব পাঠায়নি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি।
জানা যায়, দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ভয়েস কলিং সুবিধা বন্ধ থাকা এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) আন্তর্জাতিক ইনকামিং কলের দাম বাড়ানোয় (দেড় থেকে ২ সেন্ট করায়) দেশে বৈধ পথে আসা কলের পরিমাণ বেড়েছে। এক মাসে আগে দেশে আসা কলের পরিমাণ প্রতিদিন ৫ কোটি মিনিটে নেমে গিয়েছিল। পরে তা আস্তে আস্তে তা বাড়তে থাকে। বর্তমানে তা সাড়ে ৭ থেকে ৮ কোটি মিনিটে পৌঁছেছে। গত ১০-১৫ দিন হলো কলের হার স্বাভাবিক হতে শুরু করেছ। মোবাইলে রিচার্জের পরিমাণ বেঁধে দেওয়ার পেছনে এটাও একটা কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, রবিবার বিটিআরসিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ‘একদিনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ করা যাবে না’ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অবৈধ ভিওআইপি রোধে এটি করতে হচ্ছে। তিনি জানান, সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে। এখন বিটিআরসি ডিরেক্টিভ (নির্দেশনা) দেবে।
জানা যায়, গত ২১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযাগ বিভাগ পরিদর্শনে গেলে প্রস্তাবটি আসে। সে সময়ে বিষয়টি চূড়ান্ত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। প্রায় ২ মাস সময়ের মধ্যে নির্দেশনাটি চূড়ান্ত হতে যাচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্ট খাতের অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, প্রি-পেইড সংযোগের ক্ষেত্রে না হয় একদিনে ৫০০ টাকার বেশি রিচার্জ করা গেল না কিন্তু পোস্ট পেইডের বেলায় কী হবে? এতে তো মাস শেষে অনেক টাকার বিল দিতে হয়। সেই বিলের ওপরেও কি বিধি-নিষেধ আসবে, না কি দিনে ৫০০ টাকা করে বিল পরিশোধ করতে হবে। তারা আরও বলেছেন, ইন্টারেনেট সেবার ক্ষেত্রেও কি এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে? কারণ, অনেকেই তো প্রি-পেইড সিস্টেমে একসঙ্গে অনেক টাকার ডাটা (ইন্টারনেট) প্যাকেজ কেনেন। নির্দেশনা জারির আগে এসব বিষয় খোলাসা হওয়া দরকার বলে তারা মনে করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক একদিনে এক হাজার টাকা রিচার্জের সুযোগ দিতে যাচ্ছিল। অন্যদিকে বিটিআরসির একটি সূত্রে জানা গেছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি একদিনে মোবাইলে ২ হাজার টাকা রিচার্জের সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। মূলত, ৫০০ টাকার প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ায় বিটিআরসি আর ওই প্রস্তাব পাঠায়নি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি।
জানা যায়, দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ভয়েস কলিং সুবিধা বন্ধ থাকা এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) আন্তর্জাতিক ইনকামিং কলের দাম বাড়ানোয় (দেড় থেকে ২ সেন্ট করায়) দেশে বৈধ পথে আসা কলের পরিমাণ বেড়েছে। এক মাসে আগে দেশে আসা কলের পরিমাণ প্রতিদিন ৫ কোটি মিনিটে নেমে গিয়েছিল। পরে তা আস্তে আস্তে তা বাড়তে থাকে। বর্তমানে তা সাড়ে ৭ থেকে ৮ কোটি মিনিটে পৌঁছেছে। গত ১০-১৫ দিন হলো কলের হার স্বাভাবিক হতে শুরু করেছ। মোবাইলে রিচার্জের পরিমাণ বেঁধে দেওয়ার পেছনে এটাও একটা কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।