ভারতে একবছরে ২০ হাজার কন্যাশশিুকে র্ধষণ
আর্ন্তজাতকি ডস্কেঃ র্ধষণ নামক ব্যাধি এমন ভয়ানক রূপ ধারণ করছেে যে বাদ যাচ্ছে না কোলরে অবুঝ শশিুটওি। এরই নমুনা দখো গয়িছেলি কয়দনি আগে ভারতরে রাজধানী দল্লিতি।ে আট মাসরে একটি কন্যাশশিুকে র্ধষণ করা হয় সখোন।ে
এছাড়া দশেটরি বভিন্নি স্থানে তনি বছর থকেে শুরু করে ১০ বা ১১ বছর বয়সী কন্যাশশিুদরে র্ধষণরে খবর পাওয়া গছেে স্থানীয় গণমাধ্যম।ে কন্তিু শরিোনামে না আসা শশিু র্ধষণরে সংখ্যাটা আরও বহুগুণ বশে।ি
ব্রটিশি গণমাধ্যম ববিসিরি প্রতবিদেনে দাবি করা হয়ছে,ে ২০১৬ সালে একবছরইে ভারতে র্ধষতি হয়ছেে প্রায় ২০ হাজার শশিু বা কশিোরী। ভারতরে জাতীয় অপরাধ রর্কেড ব্যুরোর সাম্প্রতকিতম পরসিংখ্যানরে বরাত দয়িে তারা এ তথ্য জানয়িছে।ে
প্রায় ১০ বছর আগে প্রকাশতি একমাত্র পরসিংখ্যানে দখো গছেে মোট যত শশিুর ওপরে যৌন হনেস্থা হয়, তার র্অধকেরেও বশেি ছলেশেশিু বা কশিোর। কন্তিু সমাজর্কমীরা বলছনে, ভারতে শশিুদরে ওপরে যৌন নর্যিাতনরে প্রকাশতি পরসিংখ্যানটি মোট ঘটনার কছিু অংশমাত্র।
শশিুদরে অধকিার নযি়ে সারা দশে জুড়ইে কাজ করে স্বচ্ছোসবেী সংগঠন ‘ক্রাই’। তারই র্পূবাঞ্চলীয় ডরিক্টের অতীন্দ্রনাথ দাস ব্যাখ্যা করছলিনে, “শশিুদরে ওপরে যৌন নর্যিাতনরে ঘটনাগুলো ক্রমর্বধমান হারে বডে়ে চলছেে গত প্রায় এক দশক ধর।ে
কন্তিু গত তনিবছরে সংখ্যাটা লাফযি়ে বডে়ছে।ে তার র্অথ এই নয় যে এরকম ঘটনা আগে হত না। কন্তিু হঠাৎ করে সংখ্যাটা বডে়ে যাওয়া নঃিসন্দহেে উদ্বগেজনক।”
কলকাতার একটি স্বচ্ছোসবেী সংগঠন ‘দীক্ষা’র প্রধান পারমতিা ব্যার্নাজী বলছলিনে, “যৌন নর্যিাতনটা আগওে চলত, এখনও চল।ে কোনও না কোনোভাবে যৌন হনেস্থা হয় ন,ি এমনভাবে বোধহয় ভারতরে কোনও মযে়ইে বড় হয় না – সটো ভডি় বাসে শরীরে হাত দওেয়া থকেে শুরু করে আরও গুরুতর কছিু – যাই হোক না কনে। আগে আমরা মযে়রো মুখ খুলতাম না – ভয়,ে লজ্জায়, কন্তিু এখন মুখ খুলতে শুরু করছেে একটু একটু কর।ে”
নারী আন্দোলনরে র্কমী অধ্যাপক শাশ্বতী ঘোষও বলছলিনে, “অ্যাবসলউিট নাম্বারে যৌন নর্যিাতন বডে়ছেে তো বটইে, কন্তিু এখন বষিয়গুলো সামনে আসছে আগরে থকেে অনকে বশেী। শশিু সুরক্ষা সম্বন্ধে অভভিাবক থকেে শুরু করে পুলশি – সকলরেই সচতেনতা বডে়ছে।ে
এখন কোনও শশিুর ওপরে যৌন নর্যিাতন হলে প্রথমইে রঅ্যািক্ট করে এই বলে যে ‘একটা বাচ্চার সঙ্গে এরকম করে পার পযে়ে যাব!ে’ এই ধারণাটা বদল হয়ছেে বলইে যৌন নর্যিাতনরে ঘটনা নযি়ে মুখ খুলতে অনকেে সাহস পাচ্ছনে এখন।”