কেউ আওয়ামী লীগকে হারাতে পারবে না: জয়
স্টাফ রিপোর্টারঃ নির্বাচন নিয়ে সুশীল বাবুরা (ঐক্যফ্রন্ট) আমাদের ভয় দেখাতে চায়। যারা একটা ভোটও পায় না, তাদের আমরা ভয় পাই না। মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, তাদের চেষ্টা হচ্ছে বিএনপিকে রক্ষা করা, তারেককে ফিরিয়ে আনা। যেভাবে জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করেছে।
শনিবার বিকেলে হোটেল রেডিসনে সুচিসুচিন্তা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ‘২১ শে আগস্ট: বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান -ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জয় বলেন, ‘সুশীলরা তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করতে চায়, আমরা সেটা হতে দেবো না।বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে যাবে, তারেককে দেশে এনে সাজা দেবো, এটা ওয়াদা। বাংলাদেশকে জংলি বিএনপি থেকে রক্ষা করতে হবে।
‘‘একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনার আগে আমি রাজনীতিতে ছিলাম না, সেদিন আমি সিদ্ধান্ত নেই বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করবো।
তারেক রহমান, হাওয়া ভবন ২১ আগস্ট বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলো, তা কিন্তু তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রকাশ হয়।’’
তারেককে সেনাবাহিনী গ্রেপ্তার করলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন তাকে বিদেশে পালিয়ে যেতে সাহয্য করে জানিয়ে তিনি বলেন, এতেই প্রমাণ হয় তখন থেকেই তারা বিএনপির সঙ্গে তারেক রহমানের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে জড়িত তা আজ প্রমাণিত।
‘বিএনপি মাত্র পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগের শত শত নেতা কর্মীকে হত্যা করেছে অভিযোগ করে জয় বলেন, ‘আমাদের মত দশ বছর ক্ষমতায় থাকলে কাউকে কি বাঁচতে দিতো? অথচ তারা আমাদের বিরুদ্ধে নালিশ করে সরকারে তাদের গ্রেপ্তার করছে।
যারা জঙ্গি পালে, শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মারে, ২১ আগস্টের ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত তাদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করেবে।
আওয়ামী লীগ আইনে বিশ্বাসী। ৭১ যুদ্ধাপরাধের বিচার, ৭৫ হত্যাকাণ্ডে বিচার.২১ আগস্টের হত্যা কাণ্ডের বিচার আমরা আইনের মাধ্যমে করেছি। আমরা স্বাধীনতার দল, আমরা বিএনপির মত খুনির দল নয়।’
যারা নিরপেক্ষতার কথা বলেন তাদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা, হত্যাকাণ্ড নিয়ে কি ককোন নিরপেক্ষতা হতে পারে। যারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলতে লজ্জা পায় তারা তাদের বাঁচিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে।
‘‘সুশীল বাবুদের হুমকিতে আওয়ামী লীগের কিছু যায় আসেনা। বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। বিএনপি-জামায়াত-সুশীল এক হয়েও কিছু করতে পারবে না।আওয়ামী লীগকে সরানো এতো সহজ নয়। মানুষ আওয়ামী লীগের পক্ষে।’’ কেউ আওয়ামী লীগকে হারাতে পারবে না: জয়
স্টাফ রিপোর্টারঃ নির্বাচন নিয়ে সুশীল বাবুরা (ঐক্যফ্রন্ট) আমাদের ভয় দেখাতে চায়। যারা একটা ভোটও পায় না, তাদের আমরা ভয় পাই না। মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, তাদের চেষ্টা হচ্ছে বিএনপিকে রক্ষা করা, তারেককে ফিরিয়ে আনা। যেভাবে জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করেছে।
শনিবার বিকেলে হোটেল রেডিসনে সুচিসুচিন্তা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ‘২১ শে আগস্ট: বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান -ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জয় বলেন, ‘সুশীলরা তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করতে চায়, আমরা সেটা হতে দেবো না।বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে যাবে, তারেককে দেশে এনে সাজা দেবো, এটা ওয়াদা। বাংলাদেশকে জংলি বিএনপি থেকে রক্ষা করতে হবে।
‘‘একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনার আগে আমি রাজনীতিতে ছিলাম না, সেদিন আমি সিদ্ধান্ত নেই বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করবো।
তারেক রহমান, হাওয়া ভবন ২১ আগস্ট বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলো, তা কিন্তু তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রকাশ হয়।’’
তারেককে সেনাবাহিনী গ্রেপ্তার করলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন তাকে বিদেশে পালিয়ে যেতে সাহয্য করে জানিয়ে তিনি বলেন, এতেই প্রমাণ হয় তখন থেকেই তারা বিএনপির সঙ্গে তারেক রহমানের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে জড়িত তা আজ প্রমাণিত।
‘বিএনপি মাত্র পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগের শত শত নেতা কর্মীকে হত্যা করেছে অভিযোগ করে জয় বলেন, ‘আমাদের মত দশ বছর ক্ষমতায় থাকলে কাউকে কি বাঁচতে দিতো? অথচ তারা আমাদের বিরুদ্ধে নালিশ করে সরকারে তাদের গ্রেপ্তার করছে।
যারা জঙ্গি পালে, শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মারে, ২১ আগস্টের ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত তাদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করেবে।
আওয়ামী লীগ আইনে বিশ্বাসী। ৭১ যুদ্ধাপরাধের বিচার, ৭৫ হত্যাকাণ্ডে বিচার.২১ আগস্টের হত্যা কাণ্ডের বিচার আমরা আইনের মাধ্যমে করেছি। আমরা স্বাধীনতার দল, আমরা বিএনপির মত খুনির দল নয়।’
যারা নিরপেক্ষতার কথা বলেন তাদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা, হত্যাকাণ্ড নিয়ে কি ককোন নিরপেক্ষতা হতে পারে। যারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলতে লজ্জা পায় তারা তাদের বাঁচিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে।
‘‘সুশীল বাবুদের হুমকিতে আওয়ামী লীগের কিছু যায় আসেনা। বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। বিএনপি-জামায়াত-সুশীল এক হয়েও কিছু করতে পারবে না।আওয়ামী লীগকে সরানো এতো সহজ নয়। মানুষ আওয়ামী লীগের পক্ষে।’’