গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ব্যাপারে সর্বাত্মক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে
অনলাইন ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২৫-এ মার্চকে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন প্রকৃতার্থে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের আত্মাহুতির প্রতি জাতির চিরন্তন শ্রদ্ধার স্মারক এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় হত্যাকান্ডের সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচিত হবে। আগামীকাল (২৫ মার্চ) গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আজ রবিবার দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের ব্যাপারে সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য পরিচালনা করছে, বিচারের রায় কার্যকর করা হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অব্যাহত থাকবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধসমূহ (ট্রাইব্যুনালস) আইন, ১৯৭৩ প্রণয়ন করেছিলেন। সেই আইনের আওতায় অনেকের বিচার সম্পন্ন হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দেয় এবং বিচার কাজ বন্ধ করে দেয়। শুধু তাই নয়, চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের রাষ্ট্র ক্ষমতার অংশীদার করে। খালেদা জিয়াও গণহত্যার দোসর নিজামী-মুজাহিদদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দেয়। এখনও তাদের সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করছে।’