শুধু সচেতনতা সৃষ্টি করলেই নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে না
আমারবাংলা ডেস্কঃ শুধু সচেতনতা সৃষ্টি করলে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন রাজধানীতে আয়োজিত ‘ভোক্তা অধিকার ও নিরাপদ খাদ্য: চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা। এর কারণ ভোক্তারা সচেতন হয়ে পণ্য কেনে না। তারা বিশ্বাসের ওপর পণ্য কেনে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে কনসাস কনজুমার সোসাইটির (সিসিএস) উদ্যোগে আয়োজিত ‘ভোক্তা অধিকার ও নিরাপদ খাদ্য: চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে (বিএসটিআই) ঢেলে সাজানোর তাগিদ দিয়ে সরকারকে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার আহ্বান জানান বক্তারা।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে একটি সংস্থাকেই দায়িত্ব দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন বক্তারা। তাঁরা বলেন, সরকার যদি সত্যিই আন্তরিক হয়, তাহলে শক্তিশালী একটি সংস্থা গড়ে তোলা যাবে। যেটির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার কাজ বেগবান হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ফুড প্রসেসিং একটা বিশাল খাত। এ খাত অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে দক্ষ জনবল দরকার। ভেজাল তো আছেই, সেই সঙ্গে অপরিচ্ছন্নতার বিষয়টিও গুরুত্ব দিতে হবে। এটা গুরুত্ব না দিলে সার্বিক সমাধান আসবে না।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. জুবায়ের আব্দুল্লাহ বলেন, খাদ্যে আশঙ্কাজনক হারে ভেজাল বাড়ছে। কৃষক যে কীটনাশক ব্যবহার করছে, যারা খাচ্ছে তারা তো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, পাশাপাশি কৃষকও ক্যান্সারের ঝুঁকিতে পড়ছে।
মূল প্রবন্ধে জাকির হোসেন খান বলেন, সমস্যা আমরা জানি, কিন্তু আমাদের দরকার সমাধান। দীর্ঘ মেয়াদি চিন্তা-ভাবনা করতে হবে।শুধু সচেতনতা সৃষ্টি করলেই নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে না
আমারবাংলা ডেস্কঃ শুধু সচেতনতা সৃষ্টি করলে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন রাজধানীতে আয়োজিত ‘ভোক্তা অধিকার ও নিরাপদ খাদ্য: চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা। এর কারণ ভোক্তারা সচেতন হয়ে পণ্য কেনে না। তারা বিশ্বাসের ওপর পণ্য কেনে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে কনসাস কনজুমার সোসাইটির (সিসিএস) উদ্যোগে আয়োজিত ‘ভোক্তা অধিকার ও নিরাপদ খাদ্য: চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে (বিএসটিআই) ঢেলে সাজানোর তাগিদ দিয়ে সরকারকে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার আহ্বান জানান বক্তারা।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে একটি সংস্থাকেই দায়িত্ব দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন বক্তারা। তাঁরা বলেন, সরকার যদি সত্যিই আন্তরিক হয়, তাহলে শক্তিশালী একটি সংস্থা গড়ে তোলা যাবে। যেটির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার কাজ বেগবান হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ফুড প্রসেসিং একটা বিশাল খাত। এ খাত অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাত। এ খাতে দক্ষ জনবল দরকার। ভেজাল তো আছেই, সেই সঙ্গে অপরিচ্ছন্নতার বিষয়টিও গুরুত্ব দিতে হবে। এটা গুরুত্ব না দিলে সার্বিক সমাধান আসবে না।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. জুবায়ের আব্দুল্লাহ বলেন, খাদ্যে আশঙ্কাজনক হারে ভেজাল বাড়ছে। কৃষক যে কীটনাশক ব্যবহার করছে, যারা খাচ্ছে তারা তো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, পাশাপাশি কৃষকও ক্যান্সারের ঝুঁকিতে পড়ছে।
মূল প্রবন্ধে জাকির হোসেন খান বলেন, সমস্যা আমরা জানি, কিন্তু আমাদের দরকার সমাধান। দীর্ঘ মেয়াদি চিন্তা-ভাবনা করতে হবে।