পাকিস্তানী কন্স্যুলেট ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশী আমেরিকান ।
প্রবাস ডেস্ক ঃ কূটনৈতিক শিষ্টাচার লংঘন করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ও একাত্তুরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারে পাকিস্তানের অযাচিত হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে নিউইয়র্কস্থ পাকিস্তানী কন্স্যুলেট ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশী আমেরিকান। আগামী ৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে এই কর্মসূচী পালন করা হবে। এদিকে নিউইয়র্কের পাকিস্তানী কনস্যুলেটের অর্ধেক বাংলাদেশের প্রাপ্য দাবী করা হয়েছে। খবর ইউএনএ’র। সিটির জ্যাকসন হাইটস্থ একটি পার্টি সেন্টারে গত ২ ডিসেম্বর সন্ধায় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশী আমেরিকান-এর নেতৃবন্দ পাকিস্তানী কনস্যুলেট ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ঘোষণার কথা জানানো পাশাপাশি এই কনস্যুলেটের অর্ধেক বাংলাদেশের প্রাপ্য বলে দাবী করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে বলা হয়: একাত্তরের গণহত্যা অস্বীকার এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার নিন্দা জানাতে ৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুর ২ টায় ম্যানহাট্যানের ফিফ্থ এভিনি ও ইস্ট সিক্সটি ফিফথ স্ট্রিটের কর্ণারে অবস্থিত পাকিস্তান কন্স্যুলট ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশে করা হবে। দলমত নির্বিশেষে সকল বাংলাদেশীকে এই সমাবেশে যোগ দিয়ে পাকিস্তানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশের আহবান জানান সমাবেশের আয়োজক এলায়েন্স অব বাংলাদেশী আমেরিকানের নেতৃবন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রবীন সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ ও সাংবাদিক মুজাহিদ আনসারী। মুক্তিযোদ্ধা ডা. মাসুদুর রহমান, হিরু ভূইয়া ও খোরশেদ আলম বাবলু সহ কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট মোর্শেদা জামান, গোপাল স্যানাল, স্বীকৃতি বড়ৃয়া প্রমূখ সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন । সাংবাদিক সম্মেলনে সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনের উপর বাংলাদেশের অধিকার রয়েছে। পাক-ভারত পৃথক হওয়ার পরপরই বৃটিশ কর্তৃপক্ষ ভবন দুটি (ভারতীয় কনস্যুলেট ভবন ও পাকিস্তানী কনস্যুলেট ভবন) ভারত ও পাকিস্তান সরকাকে বুঝিয়ে দেয়। পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনের সামনেই ভারতীয় কনসুলেট ভবন। পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনটির মূল্য ২৫০ মিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সকল সম্পদে বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্যার অধিকার রয়েছে। এজন্য সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে তিনি প্রবাসীদের প্রতি আহবান জানান। ড. প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাকিস্তানের আচরণের নিন্দা জানাই। তিনি বলেন, সার্ক থেকে পাকিস্তানকে বের করে দাবী আমাদের। ৮ ডিসেম্বরের বিক্ষোভ সমাবেশে শেষে পাকিস্তান কনস্যুলেটে স্মারক লিপি প্রদান কর হবে। এ সময় আমরা আমাদের দাবীগুলো তুলে ধরবো। তিনি এই সমাবেশ সফল করতে সকল প্রবাসী বাংলাদেশীর সহযোগিতা কামনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ড. প্রদীপ রঞ্জন কর। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রবীন সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ ও সাংবাদিক মুজাহিদ আনসারী। মুক্তিযোদ্ধা ডা. মাসুদুর রহমান, হিরু ভূইয়া ও খোরশেদ আলম বাবলু সহ কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট মোর্শেদা জামান, গোপাল স্যানাল, স্বীকৃতি বড়ৃয়া প্রমূখ সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন । সাংবাদিক সম্মেলনে সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনের উপর বাংলাদেশের অধিকার রয়েছে। পাক-ভারত পৃথক হওয়ার পরপরই বৃটিশ কর্তৃপক্ষ ভবন দুটি (ভারতীয় কনস্যুলেট ভবন ও পাকিস্তানী কনস্যুলেট ভবন) ভারত ও পাকিস্তান সরকাকে বুঝিয়ে দেয়। পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনের সামনেই ভারতীয় কনসুলেট ভবন। পাকিস্তান কনস্যুলেট ভবনটির মূল্য ২৫০ মিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সকল সম্পদে বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্যার অধিকার রয়েছে। এজন্য সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে তিনি প্রবাসীদের প্রতি আহবান জানান। ড. প্রদীপ রঞ্জন কর বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাকিস্তানের আচরণের নিন্দা জানাই। তিনি বলেন, সার্ক থেকে পাকিস্তানকে বের করে দাবী আমাদের। ৮ ডিসেম্বরের বিক্ষোভ সমাবেশে শেষে পাকিস্তান কনস্যুলেটে স্মারক লিপি প্রদান কর হবে। এ সময় আমরা আমাদের দাবীগুলো তুলে ধরবো। তিনি এই সমাবেশ সফল করতে সকল প্রবাসী বাংলাদেশীর সহযোগিতা কামনা করেন।