দুই ব্যাংকারসহ ১১ জনের নামে দুদকের মামলা
আমারবাংলা ডেস্কঃ জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ১৭৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) দুই কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এম এম ভেজিটেবল অয়েল প্রডাক্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. হেফাজেতুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির উদ্দিন, পরিচালক কফিল উদ্দিন, শফিক উদ্দিন, লুসিডা ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, মেসার্স গ্লোব ইন্টারন্যাশনালের মালিক মো. মাহবুবুল আলম, বিডিবিএল প্রিন্সিপাল শাখার সাবেক জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ নুরুর রহমান কাদরী, সাবেক সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও) দীনেশ চন্দ্র সাহাসহ ১১ জন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেশ চাঞ্চল্যকর তথ্য-উপাত্ত পান অনুসন্ধান কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধান। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে কৌশলে ব্যাংক থেকে হাতিয়ে নেন টাকা। আর জালিয়াতির বিষয়টি জেনেও টাকার লোভে ভুয়া কাগজপত্রেই ব্যাংক থেকে টাকা উঠাতে সহায়তা করেন সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তারা।
দুই ব্যাংকারসহ ১১ জনের নামে দুদকের মামলা
আমারবাংলা ডেস্কঃ জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ১৭৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) দুই কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এম এম ভেজিটেবল অয়েল প্রডাক্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. হেফাজেতুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির উদ্দিন, পরিচালক কফিল উদ্দিন, শফিক উদ্দিন, লুসিডা ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, মেসার্স গ্লোব ইন্টারন্যাশনালের মালিক মো. মাহবুবুল আলম, বিডিবিএল প্রিন্সিপাল শাখার সাবেক জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ নুরুর রহমান কাদরী, সাবেক সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও) দীনেশ চন্দ্র সাহাসহ ১১ জন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেশ চাঞ্চল্যকর তথ্য-উপাত্ত পান অনুসন্ধান কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধান। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে কৌশলে ব্যাংক থেকে হাতিয়ে নেন টাকা। আর জালিয়াতির বিষয়টি জেনেও টাকার লোভে ভুয়া কাগজপত্রেই ব্যাংক থেকে টাকা উঠাতে সহায়তা করেন সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তারা।